দেশে খাদ্যশস্যের সংকট নেই বলে জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, অসাধু ব্যবসায়ীরা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে খাদ্যশস্যের দাম বাড়িয়েছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে শুল্কমুক্ত চাল আমদানির কথা সরকারের বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন তিনি।
ভারি বৃষ্টিপাতের ফলে হাওর অঞ্চলে ফসলহানি, বাজারে চালের দামের ঊর্ধ্বগতি, চলতি মৌসুমে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনাসহ বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবেলায় করণীয় নিয়ে চালকল মালিকদের সঙ্গে খাদ্যভবনে খাদ্যমন্ত্রীর বৈঠক হয়।
আলোচনায় অংশ নিয়ে চালকলের মালিকরা বলেন, তাদের কাছে ধান চালের কোন মজুদ নেই। বাজারে চালের সংকট মোকাবেলায় শুল্কমুক্ত চাল আমদানির কথা বলেন তারা।
এ বিষয়ে বক্তব্য তুলে ধরেন চাল কল মালিক এসোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক লায়েক মিয়া।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারের কাছে ৫ থেকে সাড়ে ৫ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যের মজুদ আছে। হাওরের ফসলহানিকে পুঁজি করে অসাধু ব্যবসায়ীরা বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করেছে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ৮/৯ দিন পর দেশের বিভিন্নস্থানে কৃষকের ঘরে ফসল উঠতে শুরু হবে। তখন অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে উঠবে পরিস্থিতি।