মাশরাফী-শফিউল-শাহাদাত-সাজেদুলরা উঠতি বয়সেই কোচ হিসেবে পেয়েছিলেন তাকে। তার কোচিংয়ে দ্রুতই উন্নতির ছোঁয়া পেতে শুরু করেছিল বাংলাদেশের পেসাররা। সেই চম্পকা রামানায়েক আট বছর পর আবার বাংলাদেশে। হাই পারফরম্যান্স (এইচপি) ইউনিটের পেস বোলিং কোচ হিসেবে দুই বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন এই লঙ্কান।
বৃহস্পতিবার মিরপুরে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানালেন সামনের সময় নিয়ে তার ভাবনার কথা।
‘আমার কাজ হবে ওদের জাতীয় দলের জন্য তৈরি করা। পেস বোলিংয়ের মেরুদণ্ডটা তৈরি করতে চাই। ২০০৮-১০ সালের চাইতে বাংলাদেশের চেহারা এখন অনেক বদলেছে। দলে অনেক তরুণ প্লেয়ার আছে। আমি ওদের নিয়েই আগামীতে কাজ করবো। আট বছর আগে আমি একাডেমির উঠতি তরুণদের নিয়ে কাজ করেছি। তাদের স্কিলের উন্নতি করে জাতীয় দলে সুযোগ করে দেয়াটাই ছিল আমার কাজ। এখন আমি জাতীয় দল থেকে যেসব খেলোয়াড় বাদ পড়েছে তাদের নিয়েও কাজ করব।
২০০৮ সালের মার্চে নিজেদের প্রথম বোলিং কোচ হিসেবে চম্পকাকে নিয়োগ দিয়েছিল বিসিবি। দুই বছরের মেয়াদে তার কাজে দারুণ খুশি ছিলেন সবাই। মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু একটু বেশি পারিশ্রমিক দাবি করায় তখন রাজি হয়নি বিসিবি।