নওগাঁয় গতবারের তুলনায় এবার কোরবানির গরুর দাম কম। চাহিদার তুলনায় বাজারে উঠছে বেশি সংখ্যক গরু। খামারিরা বলছেন, দেশীয় পদ্ধতিতে গরু পালনে ব্যয় হয়েছে বেশি, কিন্তু বাজারমূল্যে লাভবান নয় তারা।
নওগাঁয় এবার ১৭ হাজার খামারে প্রায় এক লাখ ৮০ হাজার গরু, ছাগল, ভেড়া লালন পালন করেছেন খামারিরা। গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধি ও শ্রমিক খরচ বেড়ে যাওয়ায় গরু লালন পালনে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হচ্ছে খামারিকে।
খামারিরা জানাচ্ছেন, সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত পদ্ধতিতে এবার গরু লালন পালন করা হয়েছে। দেশি দানাদার খাদ্য ও ঘাসের পাশাপাশি প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের পরামর্শে ভিটামিন ও ক্যালসিয়ামও দেয়া হচ্ছে।
গত বছর জেলায় এক লাখ ২৫ হাজার পশু কোরবানি হয়েছিলো। এ বছর পশু কোরবানির লক্ষ্য ধরা হয়েছে এক লাখ ৩০ হাজার।
এ বছর কোরবানির জন্য নওগাঁয় উৎপাদিত গরু ও ছাগল স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ হবে অন্যান্য জেলায়।
বিস্তারিত ভিডিও রিপোর্টে: