রোববার পর্যন্ত কাগজপত্র জমা দেয়ার কথা থাকলেও ডিআইজি মিজান এখনো পর্যন্ত জমা দেননি বলে জানিয়েছেন দুদক সচিব ড. শামসুল আরেফিন।
তিনি জানিয়েছেন, এরকম চলতে থাকলে দুদককে অসহযোগিতা করার দায়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক। তার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান করছে দুদক।
এর আগে বৃহস্পতিবার দুদকে ডেকে সাত ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ডিআইজি মিজানকে।
সেদিন আয়কর নথির বাইরে তার কোনো সম্পদ নেই বলে তিনি দাবি করলেও দুদক সচিব জানিয়েছেন, যাচাই-বাছাই করে অভিযোগের সত্যতার ভিত্তিতেই ডিআইজি মিজানকে ডাকা হয়েছে।
এছাড়া ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনারের দায়িত্ব পালনের সময় নারী নির্যাতনের অভিযোগ উঠে ডিআইজি মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে তাকে ডিএমপি থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করে অভিযোগের তদন্ত শুরু করে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স।
পুলিশের নিজস্ব তদন্ত চলার সময় ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠে যে তিনি নামে বেনামে প্রায় শত কোটি টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ গড়েছেন।
এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে ১০ ফেব্রুয়ারি তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় দুর্নীতি দমন কমিশন।