সাভারে মাশরুমের আবাদ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। মাশরুম উন্নয়ন ইনিস্টিটিউটের বিপণন কেন্দ্রে প্রতিনিয়তই সমাগম বাড়ছে।সাভার ছাড়াও মিরপুর, আমিন বাজার, কালিয়াকৈর ও মানিকগঞ্জের ক্রেতারা ভিড় করেন মাশরুম কিনতে।
আগে যে বিপনণ কেন্দ্রে দৈনিক ১০ কেজি মাশরুম বিক্রি হতো এখন সেখানে বিক্রি হচ্ছে ৫০ কেজি।
সাভার মাশরুম উন্নয়ন ইনিস্টিটিউট বিপণন কেন্দ্রে একজন বিক্রেতা বলেন, অফিস খোলার সাথে সাথেই কাস্টমার আসে এবং সারা দিনই বিক্রি হয়।
খামারিরা জানান, মাশরুম চাষে আগের চেয়ে তারা অনেক বেশি পারদর্শী ও সফল।তারা এখন নিজেরাই মাশরুমের স্পুন উৎপাদন করছেন।
সাভারের একজন মাশরুম খামারি বলেন, মাশরুম সম্পর্কে যারা জানে তাদের কাছে এর প্রচুর চাহিদা আছে।
মাশরুমের উৎপাদন ও বিপণন বাড়াতে নানা উদ্যো গ্রহণ করেছে মাশরুম উন্নয়ন কেন্দ্র।
সাভারের মাশরুম উন্নয়ন কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ডক্টর নিরদ সরকার বলেন, এটি অত্যান্ত পুষ্টিকর ও সুস্বাদু এবং ঔষুধিগুণ সম্পন্ন সবজি। এটির এখন ব্যাপক চাহিদা হয়েছে। এখন সাধারণ মানুষ মাশরুম কিনে খাচ্ছেন।
বিভিন্ন এলাকার স্বাস্থ্যসচেতন পরিবারগুলো নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখছে পুষ্টিকর সবজি ও ঔষধিগুণ সম্পন্ন মাশরুম।