ড্রেন আর স্যুয়ারেজ লাইন পরিস্কার থাকায় আসন্ন বর্ষা মৌসুম নিয়ে খুব বেশি
চিন্তিত নন ঢাকা দক্ষিণ সিটির ১০ নম্বর ওয়ার্ডবাসী। ওয়ার্ডটিতে সরকারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীর বসবাস বেশি। তারপরও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে জটিলতার কথা জানিয়েছেন ওয়ার্ড কাউন্সিলর।
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেশিরভাগ আবাসন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১০ নম্বর ওয়ার্ডে। এজিবি কলোনী থেকে কমলাপুর যাওয়ার বাইপাস সড়কে অস্থায়ী কাঁচাবাজার এবং মতিঝিল আইডিয়াল স্কুুলের সামনের হলিডে মার্কেট।
হলিডে মার্কেট শুধুমাত্র সাপ্তাহিক ছুটির দিন বসার কথা থাকলেও এখন তা স্থায়ী রূপ নিয়েছে। এতে যানজট হয়ে উঠেছে ওয়ার্ডের প্রধান সমস্যা।
তবে এ ওয়ার্ডে আছে পর্যাপ্ত খেলার মাঠ। আছে কমিউনিটি সেন্টার। নিয়মিত রাস্তা পরিস্কার করায় এলাকা সবসময় থাকছে ঝকঝকে। তৈরি হচ্ছে পাবলিক টয়লেটও। দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতার সমাধান হয়েছে আগেই। তবে ওয়ার্ডের কিছু কিছু জায়গায় ফুটপাত দখলেথাকায় রাস্তা দিয়েই হাটতে বাধ্য হচ্ছেন পথচারীরা।
এসব নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর মারুফ আহমেদ মনসুর।
তিনি বলেন, পয়ঃনিষ্কাশন এবং এলাকায় পানি জমাট বাধাসহ সব সমস্যা আমি আসার পর যে ধরনের পদক্ষেপগুলো নিয়েছে তাতে আমি মনে করছি ৯০ শতাংশ পূরণ করতে পেরেছি। আগে প্রচণ্ড বৃষ্টি হলেও বর্তমানে এখন বৃষ্টিতে পানি জমাট বাধে না।
তিনি আরো বলেন, হলিডে মার্কেটটি গত ১২ তারিখে উঠিয়ে দেওয়া হয়েছিলো কিন্তু মার্কেটটি আমাদের কোনো মতামত বা অনুমতি ছাড়াই বসেছে আমরা এটা আবার উঠিয়ে দিবো। ফুটপাত দখলমুক্ত করার পাশাপাশি ওয়ার্ডে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা লাগানোর দাবি জানিয়েছেন ওয়ার্ডবাসী।