বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র রাবেয়া খাতুন ১৯৩৫ সালে বিক্রমপুরে জন্মগ্রহণ করেন।
সাহিত্যের সব শাখায় তার ছিল সফল বিচরণ।
উপন্যাস, ছোটগল্প, ভ্রমণকাহিনী, কিশোর উপন্যাস, স্মৃতিকথাসহ চলচ্চিত্র ও নাট্য জগতেও বিচরণ ছিল রাবেয়া খাতুনের।
স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদকসহ পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননা।
দুপুর ১২টায় রাবেয়া খাতুনের মরদেহ নেওয়া হয় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে। বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে তাকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে রাবেয়া খাতুনকে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। এছাড়া বাংলা একাডেমির সভাপতি ও মহাপরিচালক ছাড়াও সংশ্লিষ্টরা শেষবারের মত শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড এর পরিচালক মুকিত মজুমদার বাবু, রাবেয়া খাতুনের আত্মার শান্তি কামনায় দোয়া প্রার্থনা করেন।
ইহলোকে যেরকম যত্নে ছিলেন রাবেয়া খাতুন, পরকালেও যেন তিনি এরকম যত্নে থাকেন- এই কামনায় জানাজায় উপস্থিত সকলের কাছে দোয়া চান চ্যানেল আইয়ের পরিচালক ও বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজ।
দুপুর তিনটায় চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে রাবেয়া খাতুনের জানাজা সম্পন্ন হয়।
রাজধানীর বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হন প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুন।