এই খবরটি পডকাস্টে শুনুনঃ
আবাহনীর ১০ ক্রিকেটার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টুয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ দলে ডাক পেয়েছেন। চট্টগ্রামে জাতীয় দলের অ্যাসাইনমেন্ট থাকায় ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলোয়াড় সংকটে পড়েছে শিরোপার খুব কাছে থাকা ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। ১০ ক্রিকেটারের বাইরে মাহমুদুল হাসান জয় ও খালেদ আহমেদ চোটে পড়ায় বিপত্তি আরও বেড়েছে। স্কোয়াডে রয়েছে মোটে ৬ ক্রিকেটার। আবাহনী কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন রাজশাহীর একাডেমি থেকে তিনজনকে ঢাকায় এনেছেন খেলানোর জন্য।
বিকেএসপিতে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের বিপক্ষে ম্যাচে একাদশ গড়তেই হিমশিম খাচ্ছেন খালেদ মাহমুদ। শেষ তিন ম্যাচের একটিতে জিতলেই শিরোপা নিশ্চিত হয়ে যাবে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। আসরে এখন পর্যন্ত অপরাজিত তারা। কোনো ম্যাচ না হেরেই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্য থাকলেও সেটি বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে যাচ্ছে। কেননা শেখ জামাল শক্ত প্রতিপক্ষ।
আবাহনীর একঝাঁক ক্রিকেটারের ঠিকানা হয়েছে বাংলাদেশ দল। তারা হলেন- নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন কুমার দাশ, তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী অনিক, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, তানভীর ইসলাম, আফিফ হোসেন, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
আবাহনী কোচ খালেদ মাহমুদের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ। মিরপুরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সেটি লুকাননি ঢাকা লিগের অন্যতম সফল কোচ।
‘কালকের ম্যাচে যদি ফুল টিম পেতাম, তাহলে পরের দুই ম্যাচ নিয়ে চিন্তা করতাম না। জাতীয় দলে কল এসেছে, সেখানে খেলতে যাবে এটাই খুব স্বাভাবিক। বিভিন্ন কারণে লিগ ছোট ছোট দেরি হওয়াতে পেছাতে পেছাতে এমন পরিস্থিতি এসেছে। আশা করেছিলাম তিনটা ম্যাচ খেলতে পারবে। সবাই খুব ভালো ফর্মে ছিল। জাতীয় দল যেটা ভালো মনে করেছে সেটাই করেছে। দেখা যাক কী হয়।’