অনলাইন সাংবাদিকতায় নৈরাজ্য
চ্যানেল আই অনলাইনের পথচলার চতুর্থ বর্ষে পদার্পণের এই সময়ে অনলাইন সাংবাদিকতায় নৈরাজ্যের প্রেক্ষাপট অনুসন্ধান
মুদ্রণ এবং ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে সাংবাদিকতা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। এরপর বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে গণমাধ্যমের সর্বশেষ সংযোজন অনলাইন সংবাদ মাধ্যম। ডেস্কটপ, ল্যাপটপ থেকে সংবাদ এখন স্মার্টফোনে। যা সারা বিশ্বে নতুন মাত্রার প্রভাব রাখতে সক্ষম হয়েছে। এ দেশে স্বীকৃত অনলাইন নিউজ পোর্টাল যেমন রয়েছে, তেমনি দেখা যাচ্ছে ভুঁইফোড় অনলাইন সংবাদের সাইটে ছেয়ে গেছে পুরো দেশ। যারা ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করছে বহু মানুষকে। ক্ষেত্রবিশেষে, স্বীকৃত সাইটেও এখন দেখা যাচ্ছে ভুল সংবাদ। এখানে বড় একটি নেতিবাচক ভূমিকা রাখছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের যে ইতিবাচক দিকগুলো রয়েছে তার প্রয়োগ খুব কমই পরিলক্ষিত। দ্রুতই ভাইরাল হয়ে পড়ছে ভুল তথ্য। সৃষ্টি হচ্ছে নৈরাজ্য। সাধারণ মানুষ যাচাই-বাছাই না করেই তথাকথিত ‘সিটিজেন জার্নালিজম’-এর নামে ছড়িয়ে দিচ্ছেন সংবাদ। যে সংবাদ ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব থেকে চলে আসছে অনেক সংবাদ পোর্টালে। কখনো ফটোশপ, কখনো বা, ছুরি-কাচি দিয়ে এডিট প্যানেল থেকে চলে যাচ্ছে সাইটে, সোশ্যাল নেটওয়ার্কে। এই নৈরাজ্য কী? কীভাবে অর্জিত হতে পারে এর থেকে সার্বিক উত্তরণ? মানুষের সচেতনতার প্রয়োজন কতোটুকু? এসব নিয়ে চ্যানেল আই অনলাইনের চতুর্থ বর্ষে পদার্পণের দিনে (২০ এপ্রিল) পাঠক-শ্রোতা-দর্শকের জন্য এই বিশেষ ডিজিটাল শর্ট।
অ্যানিমেশন ও গ্রাফিক্স: মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম