২৩ এপ্রিল ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। তবে নির্বাচনের জনমত জরিপ বলছে, প্রথম দফা ভোটে কারো নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সম্ভাবনা খুবই কম। সেক্ষেত্রে প্রথম দফায় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া দুই প্রার্থীকে নিয়ে ৭ মে দ্বিতীয় দফায় ‘রানঅফ ভোট’ হবে।
জরিপে দুই দফা মিলিয়ে জয়ের সম্ভাবনায় এগিয়ে আছেন কট্টর ডানপন্থি প্রার্থী মারিন লা পেন। জনসমর্থনে তার পরই আছেন ৩৯ বছর বয়সী এম্যানুয়েল মাক্রোঁর। বিজয়ী হলে মাক্রোঁর হবেন ফ্রান্সের ইতিহাসের কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট।
ফ্রান্সের নির্বাচনের ওপর ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভবিষ্যত অনেকটাই নির্ভর করছে। কারণ জনপ্রিয়তায় এগিয়ে থাকা লা পেন একাধারে এই জোট এবং সর্বজনীন মুদ্রা হিসেবে ইউরো প্রচলনের ঘোর বিরোধী হিসেবে পরিচিত।
প্যারিসে তিনদিন আগে পুলিশের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার পর ভোটগ্রহণে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। নিরাপত্তা হুমকির মধ্যে নির্বাচনের জন্য মোতায়েন রয়েছে ৫০ হাজার পুলিশ এবং ৭ হাজার সেনা সদস্য। প্রেসিডেন্ট পদের জন্য ১১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।