‘তরুণ দল হিসেবে আমরা সেরা ফিল্ডিং দল হতে চাই। আমাদের দলের বেশিরভাগ ফিল্ডারই চটপটে এবং দ্রুত। আমাদের বিশ্বাস, যদি ৫-১০ রান বাঁচাতে পারি, সেটি বড় পার্থক্য তৈরি করতে পারে।’
টানা হারের বৃত্তে ঘুরতে থাকা বাংলাদেশ অবশেষে ২০ ওভারের ক্রিকেটে পেয়েছে স্বস্তির এক জয়। নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে দীর্ঘ ১৫ বছর পর বিশ্বকাপের মূলপর্বে জিতল লাল-সবুজের দল। ম্যাচ শেষে দলের ফিল্ডিং দক্ষতা বাড়ানোর দিকে জোর দিলেন সাকিব আল হাসান।
বোর্ডে ১৪৪ রানের লড়াকু পুঁজি, পরে বাংলাদেশের জয়ে বড় ভূমিকা রাখলেন পেসাররা। ম্যাচসেরা তাসকিন আহমেদ ৪ ওভারে ২৫ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন। তার ক্যারিয়ারসেরা বোলিং।
ইনিংসের প্রথম দুই বলেই উইকেট নেন তাসকিন। নেদারল্যান্ডস টপে জোড়া ধাক্কার পর নিজের শেষ ওভারেও জোড়া উইকেট পান ডানহাতি গতিতারকা।
হাসান মাহমুদও ছিলেন দুর্দান্ত। ৪ ওভারে ১৫ রানে নেন ২ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমান উইকেট না পেলেও নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৪ ওভারে ২০ রানের বেশি খরচ করেননি।
পেসারদের পারফরম্যান্সে সাকিব বললেন, ‘আমরা এখন সব ফরম্যাটে ফাস্ট বোলিংয়ের গুরুত্ব বুঝি। গত কয়েকবছরে আমরা ভালো প্রতিভাবান ফাস্ট বোলার খুঁজে পেয়েছি। নতুন বোলারদের মধ্যে হাসান আছে। তাসকিনের ভালো উন্নতি হয়েছে।’
দিন শেষে মাঝারি স্কোর জয়ের জন্য যথেষ্ট প্রমাণিত হলেও এতে সন্তুষ্ট নন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘আমরা জানতাম যে ১৫৫ রান একটা দারুণ সংগ্রহ হবে। আমরা ১০ রান কম করেছিলাম।’