স্কোয়াশে ভালো করার সম্ভাবনা আছে। সেটাকে কাজে লাগিয়ে দেশের মর্যাদা বাড়ানোর পরিকল্পনা। যার অংশ হিসেবে নানা জায়গায় অব্যবহৃত পড়ে থাকা স্কোয়াশ কোর্ট পুনরুদ্ধার করবে ফেডারেশন।
বুধবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সম্মেলন কক্ষে বিজয় দিবস স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা ঘিরে হয়ে গেল সংবাদ সম্মেলন। সেখানে অনেক তথ্যই দিলেন বাংলাদেশ স্কোয়াশ ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিএম কামরুল ইসলাম।
‘গোপালগঞ্জে স্কোয়াশ কোর্ট ১৫ বছর ব্যবহার করা হয়নি। আমরা সেটা উদ্ধার করেছি। সেখানকার ১০টি স্কুলের বাচ্চারা এখন খেলছে। তাদের জন্য কোচ পাঠানো হয়েছে। তারা নিজেরা টুর্নামেন্ট খেলেছে।’
‘রাজশাহী, পাবনা এবং নোয়াখালীতেও কোর্ট পড়ে আছে। আমরা সেগুলো ব্যবহার করা শুরু করব। বিকেএসপিতে ছয়জন বাচ্চাকে নিয়ে স্কোয়াশ কোর্স চালু হয়েছে। আশা করি মেয়েদেরকেও বিকেএপিতে নিতে পারব।’
ক্রিকেট-ফুটবলের মতো জনপ্রিয়তা না থাকা, সীমিত সামর্থ্য থাকার বিষয়টি মেনে নিয়েই স্কোয়াশ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বললেন, ‘আমাদের আয়োজন ছোট হলেও আপনাদের (সাংবাদিক) যুক্ত করে থাকি। স্কোয়াশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য মিডিয়ার সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ। সবার সহযোগিতা কামনা করি।’
২০ ডিসেম্বর সাত গ্রুপে ভাগ হয়ে ১৪২ জন খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণে শুরু হয়েছে বিজয় দিবস স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা। নানা সীমাবদ্ধতার কারণে বুধবারে এসে টুর্নামেন্টের ট্রফি উন্মোচন করা হল। ২৭ ডিসেম্বর বিকাল ৩টায় গুলশান ক্লাবে হবে আসরের ফাইনাল।