মাশরাফিও বোলিং নিতে চেয়েছিলেন। শুরুতে সুবিধা মিলত। তবে ব্যাটিং করাটাও খুব অসুবিধার ছিল না। শুরুর কয়েকটা ওভার সুইংয়ের সামনে সামলে খেললেই হত। সেটি হয়নি। এজবাস্টনের ব্যাটিং উইকেটে অস্বস্তি নিয়েই এগোচ্ছে বাংলাদেশ। দুজন সাজঘরে ফিরেছেন, ক্রিজে থাকা তামিমের ব্যাটও চলছে ছন্দ খুঁজে পাওয়ার চেষ্টায়।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে পাওয়ার প্লে’র ১০ ওভার তাই ভারতীয়দের নিয়ন্ত্রণে। তবে সাবলীল মুশফিক, আর নো বলে বোল্ড হয়ে বেঁচে যাওয়া তামিমে স্বপ্নটা এখন নাগালের মধ্যেই।
প্রথম ওভারেই সৌম্য সরকারের (০) উইকেট হারায় বাংলাদেশ। অফস্টাম্পের অনেকটা বাইরের বল উইকেটে টেনে আনেন এই বাঁহাতি। তিনে নেমে সাব্বির রহমান স্বভাবসুলভ মেজাজেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন। বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত শটে আশা দেখছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ২১ বলে চার বাউন্ডারিতে ১৯-এর বেশি দিতে পারেননি। পয়েন্ট ফিল্ডারের হাতে ক্যাচ তুলে সাজঘরে এই ডানহাতি। দুটি উইকেটই ভুবনেশ্বর কুমারের ঝুলিতে।
সেখান থেকে তামিম ইকবালের সঙ্গে মুশফিকুর রহিম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ইনিংস গড়ার। এজবাস্টনের আকাশে মেঘ সরে গিয়ে এখন ঝলমলে রোদ। সেই ঝলক এখন টাইগারদের ব্যাটিংয়ে দেখা গেলেই হয়।