দিনের প্রথম বল প্লেডঅন। আক্রমণে তাসকিন। খেললেন রাহানে। বিপদ হলো না। নন স্ট্রাইকে কোহলি। দ্বিতীয় বলে ডিপ-কাভারে ড্রাইভ। শর্ট লেগে মুমিনুল। মিডঅনে রিয়াদ। ধীরে ধীরে দুজনই দূরে সরলেন। রাহানেকে নিয়ে কোহলি প্রভাব বিস্তারও এগিয়ে চলল। এভাবে এখন পর্যন্ত স্কোর ৪৭৭/৪।
রাহানেকে মিরাজ শর্টকাভারে দেখার মতো ক্যাচ নিয়ে ফেরালেও আসল ‘হুমকি’ রয়ে গেছেন। ভারতীয় অধিনায়ক ১৯১ রান নিয়ে সিংহাসন দখল করেছেন। অবশ্য একবার রিভিউ নিয়ে বেঁচেছেন তিনি। সঙ্গে ঋদ্ধিমান সাহা ৪ রানে অপরাজিত।
বৃহস্পতিবার ৩৫৬ রানে দিন শেষে করেছিল ভারত। দ্বিতীয় দিনে কোহলি যেভাবে ব্যাট করছেন তাতে রানপাহাড়ে মুশফিকদের চাপা পড়ার পথ উন্মুক্ত।
প্রথম দিনে বাংলাদেশের বোলাররা প্রথম ১৫ ওভার পর্যন্ত ছন্দেই ছিলেন। ওই সময় পর্যন্ত ঠিক জায়গায় বল পড়ছিল। বেশ কয়েকটি ডেলিভারি পূজারা-বিজয়ের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে যায়। একটি রান-আউটের সুযোগ হাতছাড়া হয়। দুটি ক্যাচের সম্ভাবনা জাগে। বড় ম্যাচে এই সব সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে ফলাফল ভয়াবহ হয়। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে গতকাল ঠিক সেটাই হয়। সেটার খেসারত দিতে হচ্ছে দ্বিতীয় দিনেও।