কর্ণফুলী নদীর তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের প্রথম ধাপে প্রায় দুইশ’ কোটি টাকার বেশি মূল্যের ১০ একরের বেশি ভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। এই নদীকে দূষণ ও দখলমুক্ত রাখতে উদ্ধার করা, ভূমিতে বনায়নসহ নানা উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
কিছু মহল দীর্ঘদিন ধরে কর্ণফুলীর দুই পাড় দখল করে নদী দূষণ করে আসছে। আইনজীবী মঞ্জিল মোরশেদের রিটের পর হাইকোর্টের নির্দেশে ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু হয়। এরই মধ্যে দেড় কিলোমিটার এলাকায় আড়াইশ’র বেশি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল মান্নান ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াছ হোসেন।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপি বলেছেন, কেউ কোথাও কোনো সরকারি ভূমি দখলে রাখতে পারবে না। কর্ণফুলীকে বাঁচাতে চট্টগ্রামের সর্বস্তরের নাগরিকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
উদ্ধার করা দেড় কিলোমিটার এলাকার মধ্যে ৫টি সংযোগ খালের মুখ অবৈধ দখলমুক্ত করা হয়েছে। সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হলে কর্ণফুলী নদী আগের চেহারা ফিরে পাবে বলে আশা চট্টগ্রামবাসীর।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও প্রতিবেদনে: