প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন: কক্সবাজারকে পরিকল্পনায় আনতে মাস্টারপ্ল্যান করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বহুতল অফিস ভবন উদ্বোধন করে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, পর্যটন এবং ব্যবসার খাতকে গুরুত্ব দিয়ে আগামীতে সব বিভাগের সঙ্গে সরাসরি বিমান চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
বুধবার সকালে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আধুনিক দশতলা ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ব্লু ইকোনমি জোন হিসেবে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারকে পৃথিবীর কাছে আকর্ষনীয় ভাবে গড়ে তুলতে বর্তমান সরকার কি কি করেছে এবং করেছে সেই তথ্য তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশকে প্রাচ্য এবং পাশ্চাত্যের সেতু বন্ধন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী যেখানে সেখানে স্থাপনা নিমার্ণ না করার জন্য কক্সবাজারবাসীকে অনুরোধ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কক্সবাজারকে পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তোলার জন্য আকাশপথ রেলপথ এবং সড়কপথের কানেকটিভিটি বাড়ানো হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু হয়ে গেলে আগামীতে কক্সবাজার হবে রিফুয়েলিংয়ের স্থান।
প্রাকুতিক দুর্যোগ ও জলোচ্ছ্বাস মোকাবেলা করার জন্য কক্সবাজারের ১২৪ কিলোমিটার সমুদ্র সীমানায় ঝাউবন দিয়ে বেষ্টনী গড়ে তোলার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।