আনিসুল হকের মৃত্যুতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদ শূন্য ঘোষণা করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। প্যানেল মেয়রসহ কাউন্সিলররা বলেছেন, তারা আনিসুল হকের শুরু করা কাজ শেষ করে তার স্বপ্ন পূরণ করবেন।
২৭ জুলাই ২০১৭ শেষ অফিস করেছিলেন মেয়র আনিসুল হক। এতোদিন এই অফিস কক্ষটি বন্ধ ছিলো। ৪ মাস পর সেই রুমটি খোলা হয়েছিলো গণমাধ্যমের জন্য। সব জায়গাতেই আনিসুল হকের সৌন্দর্যবোধ এবং মমতার ছোঁয়া।
বহুতল ভবনটির ৮, ৯ ও ১০ তলার ৬০ হাজার স্কয়ার ফিটে মেয়র কার্যালয়। প্রতিটি ফ্লোরই সাজানো হয়েছে মেয়রের আধুনিক চিন্তা চেতনা থেকে। মেয়রের অফিস ঘরসহ ফ্লোরের পেইন্টিং, সোফা সেট, দেয়ালে কী রং হবে, এমন সবকিছুতেই ছিল তার পরামর্শ।
মেয়র নেই, তবে তার জন্য শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় তার প্রিয় রুমটি পরম যত্নে রেখেছে সিটি কর্পোরেশন।
মেয়র নির্বাচিত হওয়ার কয়েকদিন পরই আনিসুল হক ফার্মগেটে একটি পাবলিক টয়লেট ও যাাত্রী ছাউনি নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তার সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়েছে। উদ্বোধন হয়েছে দেশের প্রথম কার্ড পাঞ্চিং পাবলিক টয়লেট।
এতে আর্থিক সহায়তা করেছে সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানী এসএমসি। এখানে সাধারণ মানুষের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থাও রয়েছে।