জাহিদ নেওয়াজ খান

জাহিদ নেওয়াজ খান

এডিটর, চ্যানেল আই অনলাইন; চিফ নিউজ এডিটর (সিএনই), চ্যানেল আই।
জন্ম এবং বেড়ে উঠা ময়মনসিংহ শহরে। দি এডওয়ার্ড ইন্সটিটিউশন থেকে এসএসসি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে অনার্স এবং মাস্টার্স করেছেন। উন্নয়ন সাংবাদিকতায় পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ডিপ্লোমা করেছেন নয়া দিল্লির ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব মাস কমিউনিকেশন থেকে। মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মারো ফেলো। বার্লিনের আইআইজে থেকে অনলাইন জার্নালিজমের উপর কোর্স করেছেন। সাংবাদিকতার হাতেখড়ি মিনার মাহমুদের বিখ্যাত 'বিচিন্তা’ দিয়ে। এরপর আরেক আলোচিত সাপ্তাহিক ‘প্রিয় প্রজন্ম’। কাজ করেছেন দৈনিক জনতা, বাংলাবাজার পত্রিকা, দি ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস, বার্তা সংস্থা ইউএনবি, বিডিনিউজ এবং রেডিও টুডেতে। বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন সংবাদ মাধ্যম বিডিনিউজের তিন প্রতিষ্ঠাতার অন্যতম। ২০০৭ সালের এপ্রিল থেকে আছেন চ্যানেল আইয়ে। সাংবাদিকতার উপর তার একাধিক প্রকাশনা আছে। বিভিন্ন সময় নবীন সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন তিনি। অতিথি শিক্ষক হিসেবে যুক্ত ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং স্টেট ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশের সঙ্গে। তার প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে আছে, 'মোবাইল যুগে সাংবাদিকতা', 'বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড: সামরিক ও গোয়েন্দা ব্যর্থতার প্রামাণ্য দলিল’, ‘গণজাগরণে উন্মোচিত মুখোশ‘, 'মূর্তিকারিগর' এবং 'সেলফিকাণ্ড'। বন্ধুদের কাছে তিনি জুয়েল নামে বেশি পরিচিত।

সালমান শাহ, নীলা চৌধুরী, আজিজ মোহাম্মদ ভাই এবং একে আল মামুন

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ছিলো শুক্রবার। আমি তখন ইউএনবির সর্বকনিষ্ঠ রিপোর্টার। অন্য অনেক কিছুর সঙ্গে ক্রাইমও কাভার করতে হতো। তখনো মোবাইল টোবাইল এরকম অবস্থায় আসেনি। টেলিভিশন বলতে ছিলো বিটিভি যেখানে...

আরও পড়ুন

দুই খুনিকে ফিরিয়ে আনতে লবিস্ট ও আইনজীবী নিয়োগ

যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুর দুই খুনি রাশেদ চৌধুরী এবং মোসলেমউদ্দিনকে দেশে ফিরিয়ে আনতে লবিস্ট এবং আইনজীবী নিয়োগ করেছে বাংলাদেশ। সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সূত্র সেখানে একটি নামকরা লবিস্ট প্রতিষ্ঠান এবং অভিজ্ঞ...

আরও পড়ুন

‘জাতীয় ইতিহাসে সেনাবাহিনীর জন্য চিরস্থায়ী কলঙ্ক’

রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর পরিবারের জীবন রক্ষায় সামরিক এবং গোয়েন্দা ব্যর্থতাকে সেনাবাহিনীর জন্য চিরস্থায়ী কলংক হিসেবে চিহ্নিত করেছেন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচারক কাজী গোলাম রসুল। ‘আমাদের জাতীয়...

আরও পড়ুন

কুমিল্লার বার্ড থেকে ঢাকার আগামসি লেন

বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে দেশী-বিদেশী নানা ষড়যন্ত্রকে এক করে জালটি বিছানো হয়েছে কুমিল্লার বার্ড থেকে। সেখানে ষড়যন্ত্রকারীরা একাধিক বৈঠক করেছে। ঢাকার আগামসি লেন হয়ে সেই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করেছে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের দুটি...

আরও পড়ুন

শফিউল্লাহর ব্যর্থতায় সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে খুনিদের পক্ষে ওসমানী

জেনারেল শফিউল্লাহ ‘রাজনৈতিক’ সিদ্ধান্তে সেনাবাহিনী প্রধান হলেও ওই সিদ্ধান্ত দেওয়া রাষ্ট্রপতির চরম দুঃসময়ে প্রথম সুযোগেই তিনি পাশে দাঁড়াতে পারেননি। যে কারণে তাকেও সেনাপ্রধানের পদ থেকে সরে যেতে হয়, রাষ্ট্রদূত হয়ে...

আরও পড়ুন

১৫ আগস্ট রহস্যময় ভূমিকায় জেনারেল জিয়া

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর উপপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের ভূমিকা ছিলো রহস্যময়। হত্যা মামলার সাক্ষীদের সাক্ষ্যে প্রমাণ হয়েছে, একদিকে তিনি সংবিধানকে সবার উপরে রাখার কথা বলেছেন, অন্যদিকে খুনিদের বিরুদ্ধে সেদিন...

আরও পড়ুন

১৫ আগস্ট কিংকর্তব্যবিমূঢ় ব্রিগেড কমান্ডার

সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহর অভিযোগ, ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীতে চেইন অব কমান্ড প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে তিনি উপপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে কোনো সহায়তা পান নি। এরপর ১৯ আগস্ট ফর্মেশন কমান্ডারদের কনফারেন্স...

আরও পড়ুন

১৫ আগস্ট রথী-মহারথীদের অসহায় আত্মসমর্পণ

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট ৪৬ ব্রিগেডের অবস্থা দেখে হতভম্ব অবস্থায় সশস্ত্র মেজর রশিদের চাপের মুখে রেডিও স্টেশনে যেতে রাজি হন সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ। ‘আমি একা যাবো না। এয়ার এবং নেভাল চীফের...

আরও পড়ুন

ডালিমের স্টেনগান দেখে ভয়ে রাস্তা ছেড়ে দেন অফিসাররা

পরের দেড় দশক বীরদর্পে বাংলাদেশ শাসন করা সেনা কর্মকর্তারা ৭৫’র ১৫ আগস্ট মেজর রশিদ আর মেজর ডালিমের স্টেনগানের সামনে শুধু মিঁউমিঁউই করেন নি, ভয়ে পালিয়েও গিয়েছিলেন। এমনকি সেনাপ্রধান কিংবা পরে...

আরও পড়ুন

১৪ আগস্ট বিকেল থেকে প্রকাশ্যেই চলে সব প্রস্তুতি

১৪ আগস্ট বিকেল থেকেই বঙ্গবন্ধুকে হত্যার সব প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। ষড়যন্ত্রকারীদের মধ্যে শেষ বৈঠক, নাইট প্যারেডের নামে সেনা সমাবেশ, অস্ত্রাগার খুলে দিয়ে অস্ত্র ও গুলি বিতরণ, রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে বিদ্রোহের...

আরও পড়ুন