১২৭ রানের অল্প পুঁজি নিয়ে জিততে বোলার-ফিল্ডারদের অসাধারণ পারফরম্যান্স আবশ্যক হয়ে দাঁড়ায়। অথচ ক্যাচ মিসে ম্যাচ থেকেই ছিটকে যাওয়ার অবস্থায় পড়েছে বাংলাদেশ। যদিও নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের পাশাপাশি বাবরের পর রিজওয়ানকেও ফিরিয়ে আশা বাঁচিয়ে রেখেছে টাইগাররা।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১২ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর ২ উইকেটে ৬৯ রান।
পাকিস্তান শূন্য রানেই উইকেট হারাতে পারত। তাসকিনের বলে রিজওয়ানের সহজ ক্যাচ ফেলে দেন সোহান। তাতে ওপেনিং জুটিতে পাকিস্তান ৫৭ রান তুলে ফেলার সুযোগ পায়।
নাসুম আহমেদের বলে সুইপ করতে গিয়ে মোস্তাফিজের তালুবন্দি হয়ে ফেরেন বাবর আজম। ৩৩ বলে ২ চারে অধিনায়ক করেন ২৫ রান।
ইবাদত হোসেনের দ্বাদশ ওভারের দ্বিতীয় বলে পয়েন্টে শান্তর তালুবন্দি হন ৩২ বলে ২ চার ও এক ছক্কায় ৩২ রান করা রিজওয়ান।
এর আগে সেমিফাইনালে ওঠার সুযোগটা ব্যাট হাতে ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। সাকিবের বিতর্কিত আউট ও বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতায় অঘোষিত কোয়ার্টার ফাইনালে পরিণত হওয়া ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮ উইকেটে ১২৭ রান পায় লাল-সবুজের দল।
দিনের প্রথম ম্যাচে শক্তিশালী সাউথ আফ্রিকাকে ১৩ রানে হারিয়ে সেমিফাইনালের সমীকরণ নাটকীয় পর্যায়ে নিয়ে গেছে নেদারল্যান্ডস। ডাচদের বিদায় নিশ্চিত হয়ে গেছে। কিন্তু প্রোটিয়াদের হারে শেষ চারে যাওয়ার সম্ভাবনার সামনে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। সেক্ষেত্রে টাইগারদের অবশ্যই হারাতে হবে পাকিস্তানকে। কাজটা যদিও এখন বেশ কঠিন।