চট্টগ্রাম থেকে: একটা সময় দেশসেরা ফিনিশারের তকমা পেয়েছিলেন নাসির হোসেন। সুসময়টা দ্রুতই ফুরিয়ে গেছে। ২০১৮ সালের পর আর ডাক পাননি জাতীয় দলে। বিপিএলের গত আসরে দল পাননি ফিটনেস ভালো না থাকায়। এবার সরাসরি অধিনায়কের ভূমিকায় এ অলরাউন্ডার।
ঢাকা ডমিনেটরসকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, পাশাপাশি রানও করছেন। বিপিএলের নবম আসরে সবচেয়ে ধারাবাহিক তিনি। ৫ ম্যাচে ২১৫ রান করেছেন। যা আসরে এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। বেশি যেটি চোখে পড়ছে তা হল ধারাবাহিকতা। ৩৬*, ৪৪, ৩০, ৩৯, ৬৬* -ইনিংসগুলো দেখে বাহবা দিচ্ছেন সবাই। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন ভূয়সী প্রশংসা করেছেন নাসিরের ব্যাটিংয়ের। সঙ্গে প্রতিপক্ষ দলের খেলোয়াড়রাও।
তবে নাসির নির্বাচকদের নজরে এসেছেন কতটা? জানা গেল শুক্রবার জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হওয়ার পর।
টি-টুয়েন্টি দলে এখনও ফিনিশারের অভাবটা রয়ে গেছে। নুরুল হাসান সোহান প্রত্যাশা মেটাতে পারছেন না। তাতে কী নাসিরের সুযোগ তৈরি হতে পারে- মিনহাজুল আবেদীন নিরাশ করেননি।
‘অনেকদিন পর এসেছে। খেলছে। ভালো খেলছে। ওকে(নাসির) আগে খেলতে দেন। থিতু হতে হবে একজন খেলোয়াড়কে। অনেকদিন পর এসে পারফর্ম করা বিরাট ব্যাপার একজন খেলোয়াড়ের জন্য। কামব্যাক করেছে সে। ধারাবাহিকভাবে এই প্রসেসে থাকলে অবশ্যই চিন্তা করা হবে।’