নতুন শিক্ষা আইনে যেসব বিষয় নিষিদ্ধ হতে পারে

কোচিং, প্রাইভেট ও সব ধরনের নোট-গাইড বই নিষিদ্ধ করে শিক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আইনের খসড়া চূড়ান্ত করতে সময় লেগেছে সাড়ে ছয় বছর। শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, কোচিংকে কোনোভাবেই স্বীকৃতি দেয়ার সুযোগ নেই।

জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় ২০১০ সালে। শিক্ষা আইনের খসড়া প্রণয়ন করার জন্য কমিটি গঠন করা হয় ২০১১ সালে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে শিক্ষা আইনের একটি খসড়ায় ছায়া কোচিং ও প্রাইভেট টিউশনকে বৈধতা দেয়া হয়।

এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে দেশজুড়েই। এরপরই মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ থেকে আইনটি পর্যালোচানার জন্য ফেরত পাঠানো হয়। প্রায় ১০মাস পর চূড়ান্ত করা হলো খসড়াটি।

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, এবারে কোনো শক্তিই  শিক্ষা আইনের খসড়ায় অবৈধ কোচিংকে বৈধতা দিতে পারবে না।

এছাড়া খসড়া আইনে প্রাইভেট ও সব ধরনের নোট-গাইড বা সহায়ক বই এর সঙ্গে যুক্ত হলে জেল-জরিমানার করার বিধান রাখা হয়েছে। শিক্ষকরা জড়িত থাকলে চাকরিচ্যুতির কথা বলা হয়েছে।

কোচিং নিষিদ্ধশিক্ষামন্ত্রী