স্মার্ট এনআইডি কার্ডে বিভিন্ন ধরণের ভুল থাকার অভিযোগ তুলেছেন যশোরের অনেক নাগরিক। তাদের অভিযোগ, নিয়ম মেনে সংশোধন করার পরও ভুল থেকেই যাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচন কমিশনের নিয়মানুয়ায়ী পরেও স্মার্ট কার্ড সংশোধন করা যাবে।
যশোর পৌর এলাকার ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা বাচ্চু মিয়া স্মার্ট এনআইডি কার্ড হাতে পেয়ে খুশির পরিবর্তে ক্ষোভ প্রকাশ করে জানালেন, আগের পরিচয়পত্র থেকে এই স্মার্ট কার্ড পর্যন্ত কয়েক দফা সংশোধন করেও ভুল এড়ানো যায়নি। একই ওয়ার্ডের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলম ২০১১ সালে নামের বানান সংশোধন করান। কিন্তু স্মার্ট কার্ডে রয়ে গেছে ভুল নামই।
নির্বাচন কমিশনের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে, বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রথম পর্যায়ে শুধুমাত্র সদর উপজেলায় ৫ লাখ ১০ হাজার স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হবে। ৯ আগস্ট থেকে বিতরণ শুরু হয়েছে, চলবে ২০১৯ সালের ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
দেখুন নিচের ভিডিও রিপোর্টে: