রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের শুনানি আজ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডক্টর এ কে আব্দুল মোমেনের আশাবাদ, এই উদ্যোগ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনকে ত্বরান্বিত করবে।
তবে কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বিচারিক প্রক্রিয়া দেশটির ওপর চাপ তৈরি করলেও রায় কার্যকর হওয়ার বিষয়টি এখনো অনিশ্চিত।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর ভয়াবহ নির্যাতনের অভিযোগে অবশেষে আন্তর্জাতিক আদালতের কাঠগড়ায় মিয়ানমার। ওআইসির সমর্থনে গাম্বিয়ার করা মামলার শুনানিতে যোগ দিয়েছে দু’পক্ষ এবং মানবাধিকার বিষয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা।
রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া দেশ হিসেবে শুনানি পর্যবেক্ষণে রয়েছে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান: এ বিচারিক প্রক্রিয়া রোহিঙ্গা সঙ্কটের টেকসই সমাধানে ভূমিকা রাখবে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, গণহত্যার তথ্য-প্রমাণ সংরক্ষণে সতর্ক থাকতে হবে। রায় কার্যকর দীর্ঘায়িত করতে পারে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ।
মিয়ানমারের ওপর শক্তিশালি দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের লক্ষ্যে কূটনৈতিক তৎপরতা চালানোর তাগিদ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।