বরগুনায় গাভী পালন করে স্বাবলম্বী অর্ধশতাধিক খামারি

বরগুনায় বিভিন্ন প্রজাতির দুগ্ধজাত গাভী পালন করে স্বাবলম্বী হয়েছেন খামারিরা। দুধ প্রক্রিয়াজাতকরণের ব্যবস্থা না থাকায় নায্য দামে বিক্রি করতে পারছেন না অনেকেই।

২০০৮ সালে স্থানীয় বাসিন্দা আবদুর রাজ্জাক একটি মাত্র গাভী দিয়ে খামারের ব্যবসা শুরু করেন। এখন তার খামারে গাভী রয়েছে ২৭টি। প্রতিদিন দুই থেকে তিন হাজার টাকা ব্যয় করে আয় করছেন আট থেকে দশ হাজার টাকা। উন্নতজাতের হলিস্টাইল ও ফ্রিজিয়ান জাতের দুগ্ধজাত গাভী পালন করে নিজের ভাগ্য বদলেছেন তিনি।

শুধু আবদুর রাজ্জাকই নন, বরগুনায় ছোট বড় মিলিয়ে তিন শতাধিক খামারি রয়েছেন। তাদের খামারে কর্মসংস্থান হয়েছে অনেক বেকার তরুনের। খামারে প্রতিনিয়ত দুধ উৎপাদন হলেও প্রয়োজনীয় বাজারজাতকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের ব্যবস্থা না থাকায় কমদামে দুধ বিক্রি করতে বাধ্য হন খামারিরা।

এ অঞ্চলে দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানায় জেলা প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের  ডা. মো. মনিরুল ইসলাম।

এছাড়া প্রাণি সম্পদ অদিদপ্তরের হিসেব মতে, বরগুনায় পারিবারিকভাবে প্রায় ছয় লাখ গবাদি পশু লালন পালন করা হচ্ছে।

বিস্তারিত দেখুন  ভিডিও রিপোর্টে

 

সেমি লিড