জাতীয় লিগে তিন ফিফটির পর সেঞ্চুরির আক্ষেপ মিটিয়েছেন নাসির হোসেন। ঢাকা বিভাগের বিপক্ষে রংপুরের এ ব্যাটসম্যান তিনঅঙ্ক ছুঁয়েই থামেননি। বোলারদের নিয়ে লড়ে ১৬১ রানে থাকেন অপরাজিত। ২৮৩ বলের ইনিংসে ছিল ১৯টি চার ও একটি ছয়ের মার।
নাসির দেড়শ পেরিয়ে গেলেও দ্বিতীয় ইনিংসে রংপুরের সংগ্রহ খুব বড় হয়নি। ৯ উইকেটে ২৭১ রান তুলে ইনিংষ ঘোষণা করেছে তারা। পঞ্চম রাউন্ডের চতুর্থ ও শেষ দিনে ২৮৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করছে ঢাকা।
তৃতীয় দিন ১০৪ রানে অপরাজিত ছিলেন নাসির। দলের রান ছিল ৪ উইকেটে ২০০। মঙ্গলবার ৫ উইকেট হারিয়ে যোগ হয় ৭১ রান। যার মধ্যে ৫৭ রানই নাসিরের।
রাজশাহীতে সিলেটের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৬৩ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেছেন ঢাকা মেট্রোর অধিনায়ক মার্শাল আইয়ুব। ২১২ বলের ইনিংসে ছিল ২২টি চার ও একটি ছয়।
মার্শালের সেঞ্চুরিতে ৬ উইকেট হারিয়ে ৩৯৫ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করেছে মেট্রো। প্রথম ইনিংসে লিড পাওয়া সিলেটের লক্ষ্য ৩৫৬।
শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে খুলনার পেসার রুবেল হোসেন ঝড় তুলেছিলেন সোমবার। রাজশাহীর ৭ ব্যাটসম্যানকে পাঠান সাজঘরে। তাতে দলটি গুটিয়ে যায় ১৫১ রানে। তার একদিন পর এবার খুলনার ৬ ব্যাটসম্যানকে ফেরালেন ফরহাদ রেজা।
তৃতীয় দিন শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৫৪ রান তুলেছিল খুলনা। চতুর্থ দিন সকালেই ফরহাদের বোলিং তোপে তারা গুটিয়ে যায় ২০১ রানে। দিনের ৬ উইকেটই নিয়েছেন এ পেসার। ২০.১ ওভার বল করে ৪৮ রানে ৬ উইকেট নেন তিনি।