নববর্ষকে সামনে রেখে সামাজিক মাধ্যমে গোয়েন্দা নজরদারি

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন বলেছেন: বাংলা নববর্ষের বর্ষবরণের উৎসবকে নির্বিঘ্ন করতে ঢাকাসহ সারাদেশে গোয়েন্দা নজরদারীসহ সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা হাতে নেওয়া হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে, তারা এখন যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত। গুজব ঠেকাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে থাকছে সাইবার সিকিউরিটি ইউনিটের নজরদারি।

শনিবার রাজধানীর রমনা বটমূল এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এসময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন: পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে রমনা বটমূল এলাকাসহ সারা ঢাকা শহর এবং দেশজুড়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সজাগ আছে। বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখে সারাদেশে সর্বস্তরের মানুষ সামিল হবেন। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থাসহ সকল আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সজাগ রয়েছে। পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে, তারা যে কোন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছে।

তিনি জানান: রাজধানীর প্রতিটি বড় উৎসব উদযাপনস্থল সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আছে। মঙ্গল শোভাযাত্রা ঘিরে আরো কঠোর নিঃশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। আমরা বিশ্বাস করি, নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের তৎপরতায় কোনধরনের নাশকতার শঙ্কা নেই।

এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন: একটি গোষ্ঠি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা ধরনের অপপ্রচার চালিয়ে থাকে। সেসব প্রতিরোধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাইবার সিকিউরিটি ইউনিটের নজরদারী রয়েছে। পহেলা বৈশাখের উৎসবকে শান্তিপূর্ণ করতে, সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে উদযাপন করতে যা যা করণীয় তার সবই করা হবে।

বাংলা নববর্ষস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী