মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া নৌরুটে লৌহজং টার্নিং এ তীব্র ঘূর্ণি-স্রোত সৃষ্টি হয়ে নৌযান চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। স্রোতের গতিবেগের সাথে উজানে নদী ভাঙনের পলি পড়ে সৃষ্টি হয়েছে নাব্যতা সংকট। চরম ভোগান্তিতে পড়ছে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ।
গত এক সপ্তাহ ধরে পদ্মা নদীর পানি অব্যাহতভাবে বেড়ে চলেছে। একই সাথে উজানে তীব্র নদী ভাঙনের ফলে ভেসে আসা পলিতে দেখা দিয়েছে নাব্যতা সংকট। এতে সকল নৌযান, বিশেষ করে ওই রুটের ৬টি ফেরি চলাচল করছে প্রায় দ্বিগুণ সময় ও অতিরিক্ত ঝূুঁকি নিয়ে। এমন পরিস্থিতিতে ৬ কিলোমিটার ভাটিতে বিকল্প চ্যানেল চালু করেছে বিআইডব্লিউটিএ।
স্রোতের প্রতিকূলে বিকল্প চ্যানেলে ৬ কিলোমিটার বাড়তি নৌপথ ঘুরে নৌযানগুলো চলাচল করতে গিয়ে অনেক বেশি সময় লাগছে।
সময় বেশি লাগলেও ওয়ান ওয়ে সমস্যা নেই বলে জানিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ।
কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া নৌরুটে ১৯ টি ফেরি, ৮৭ টি লঞ্চ ও ২ শতাধিক নৌযান চলাচল করে।
আরও দেখুন ভিডিও রিপোর্টে