সমাজের অসঙ্গতি এখন দূর করবেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন: কোনো নালিশ শুনতে চাই না, ছাত্রলীগের পর যুবলীগ ধরেছি।
তিনি বলেন: একে একে এসব ধরতে হবে, আমি জানি কঠিন কাজ কিন্তু আমি করব।
বৃহস্পতিবার বিকেলে গণভবনে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক অভিভাবক, আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে ভবিষ্যত দিকনির্দেশনা নিতে যান ছাত্রলীগের নেতারা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন: ছাত্রলীগকে সততা, আদর্শ নিয়ে সংযমের সাথে চলতে হবে। সবার মাঝে আস্থা বিশ্বাস অর্জন করতে হবে।
বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটার পর গণভবনে প্রবেশ করেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিটের নেতাদের সঙ্গে আছেন ছাত্রলীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের চার কেন্দ্রীয় নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, বিএম মোজাম্মেল, আ ফ ম বাহউদ্দিন নাছিম।
এর আগে বুধবার রাতে এই দায়িত্বপ্রাপ্ত চার নেতার সঙ্গে ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে বৈঠক করেন ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
গণভবনে প্রবেশ করা নেতাদের মধ্যে ছিলেন: ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত ) আল নাহিয়ান খান জয়, সহ- সভাপতি: তানজিল ভূঁইয়া তানভীর, সহ-সভাপতি: রেজাউল করিম সুমন, সহ- সভাপতি: সোহান খান, আরিফিন সিদ্দিক সুজন, আতিকুর রহমান খান, সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত): লেখক ভট্টাচার্য, যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক: প্রদীপ চৌধুরী, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক: আরিফুজ্জামান আল ইমরান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক: শামস-ই-নোমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক: মো.শাকিল ভূইয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক: মহিউদ্দিন আহম্মেদ, ইশাত কাসফিয়া ইরা, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক :বেনজীর হোসেন নিশি, সাংগঠনিক সম্পাদক: সাবরিনা ইতি, সাংগঠনিক সম্পাদক: মামুন বিন সাত্তার এবং সাংগঠনিক সম্পাদক: সাজ্জাদ হোসেন।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে ছিলেন সভাপতি: সনজিত চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক: সাদ্দাম হোসেন।
আরও রয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ সভাপতি মো: ইব্রাহিম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক: মো. সাইদুর রহমান হৃদয়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ সভাপতি: মো.মেহেদী হাসান, সাধারণ সম্পাদক: মো. জুবায়ের আহমেদ।