উৎসবকে কেন্দ্র করে বেড়েছে দেশী পোশাকের ক্রেতা। একই সঙ্গে বেড়েছে উৎপাদনও। তবে এই শিল্পখাতকে সুরক্ষা ও দেশীয় পোশাককে হুমকির হাত থেকে রক্ষা করতে বিদেশী পোশাকের আমদানি বন্ধ করতে সরকারের সুদৃষ্টি আশা করছেন স্থানীয় উদ্যোক্তরা।
ঈদকে কেন্দ্র করে প্রতিবছরই প্রসার হচ্ছে বুটিক শিল্পের। সারা বছর যে পরিমাণ পোশাক বানানো হয়, উৎসবকে প্রধান্য দিয়ে ৫০ শতাংশ উৎপাদন হয় রোজার ঈদকে সামনে রেখে।
উৎপাদন খরচ বাড়লেও দাম ক্রেতার ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখার আশ্বাস দিয়ে ফ্যাশন হাউস মালিকরা বলেছেন, যদি কোনো সমস্যা না হয় তবে গতবারের চেয়ে এবার বিক্রি বাড়বে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ।
ডিজাইনার ও কর্নধার এবং বিবিয়ানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিপ্লব সাহা বলেন, যদি কোনো সমস্যা না হয় তবে গতবারের চেয়ে এবার বিক্রি বাড়বে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ।
তবে বরাবরই বিদেশী পোশাকের দৌরাত্মে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়ছে এমন আক্ষেপ নিয়ে ফ্যাশন এন্টারপ্রেনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এফইএবির-র প্রেসিডেন্ট আজহারুল হক আজাদ বুটিক শিল্পের প্রসারে বেশকিছু দাবি তুলে ধরেন।
দেশীয় পোশাকে আগ্রহী ক্রেতার কথা বিবেচনায় রেখে ঈদকে সামনে রেখে ব্যবসায়িক প্রসার ঘটাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলো বাড়িয়েছে তাদের সেলস পয়েন্ট। নতুন শাখা খুলছে দেশব্যাপী।