Site icon চ্যানেল আই অনলাইন

শুধু তথ্য গোপন করেই যারা নিষিদ্ধ হয়েছেন

শুধুমাত্র জুয়াড়িদের সঙ্গে যোগাযোগ করার তথ্য গোপন রেখেই সাকিব আল হাসানের শাস্তি হয়েছে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা। এমন কাজের জন্য সাকিবই অবশ্য প্রথম শাস্তি পাওয়া ক্রিকেটার নন। আগেও একই কারণে ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হয়েছেন বেশ কয়েকজন।

সনাৎ জয়সুরিয়া (শ্রীলঙ্কা)
২০১৯, নিষেধাজ্ঞা ২ বছর। গড়াপেটা সংক্রান্ত তদন্তে সহযোগিতা না করা, তথ্য গোপন করা এবং তদন্তে বাধা দেয়ার জন্য দু’বছরের নির্বাসন।

লু ভিনসেন্ট (নিউজিল্যান্ড)
২০১৪, নিষেধাজ্ঞা ৩ বছর। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) জুয়াড়িরা তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল, কিন্তু ভিনসেন্ট রিপোর্ট করেননি। তাই প্রথমে তিন বছরের নির্বাসন। পরে অবশ্য ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগে সারাজীবনের নির্বাসন জোটে তার।

কুশল লোকুয়ারাচ্চি (শ্রীলঙ্কা)
২০১৪, নিষেধাজ্ঞা ১৮ মাস। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব পেয়েও রিপোর্ট করেননি। তাই ১৮ মাসের জন্য নির্বাসিত হন।

ইরফান আহমেদ (হংকং)
২০১৬, নিষেধাজ্ঞা ২ বছর ৬ মাস। ২০১২ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে তার কাছে আসা ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব তিনি পুরোপুরি রিপোর্ট করেননি। কিছু তথ্য গোপন রেখেছিলেন।

থামি সোলেকিলে (সাউথ আফ্রিকা)
২০১৬, নিষেধাজ্ঞা ১২ বছর। সাউথ আফ্রিকার টি-টুয়েন্টি টুর্নামেন্ট র‍্যাম স্ল্যামে গড়াপেটার চেষ্টা এবং জুয়াড়িদের প্রস্তাব রিপোর্ট না করায় ১২ বছরের জন্য নির্বাসিত হন।

সিদ্ধার্থ ত্রিবেদী (ভারত-রাজস্থান রয়্যালস)
নিষেধাজ্ঞা ১ বছর। ম্যাচ গড়াপেটার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ ছিল না, শুধু জুয়াড়িদের প্রস্তাবের কথা রিপোর্ট করেননি।

Exit mobile version