সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, গোলাপগঞ্জ, ওসমানীনগর ও বালাগঞ্জ উপজেলয় দুই লাখ মানুষ পানিবন্দী রয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকায় জেলায় মোট ৯টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় পানি বেড়ে কুশিয়ারা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি উঠে যাওয়ায় বন্ধ করে দেয়া হয়েছে জেলার ১৭৪টি প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়।
বন্যায় বেশি ক্ষতি হওয়া ফেঞ্চুগঞ্জ এবং বিয়ানীবাজার উপজেলার বেশিরভাগ সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে।
এছাড়া এই উপজেলায় ৫০টির মতো গ্রাম পানির নিচে। স্থানীয় প্রশাসন বন্যাদুর্গতদের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম।
মৌলভীবাজার: এদিকে মৌলভীবাজারের বড়লেখা, কুলাউড়া, রাজনগর ও সদর উপজেলার প্রায় ৩০টি ইউনিয়নের দুই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে।
হাকালুকি হাওরের পানি বাড়তে থাকায় নতুন নতুন বসতভিটা, রাস্তাঘাট, ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়ছে।