
সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার অমর একুশে বইমেলায় সকালে ছিলো শিশুপ্রহর। বইমেলার গেট খোলার আগেই শিশুরা মেলায় ঢোকার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। কেউবা বাবা-মায়ের হাত ধরে, কেউবা বন্ধুদের সঙ্গে আবার কেউবা শিক্ষকদের সঙ্গে আসে প্রাণের মেলায়।
মেলার ছোটদের মজার মজার সব বইয়ের স্টল এবং বিনোদন কেন্দ্র নিয়ে সাজানো হয়েছিল শিশু চত্বর। শিশু চত্বরে প্রবেশ করলেই মনে হচ্ছিল, এ যেন কোনো শিশুরাজ্য। যেখানে শিশু-কিশোরদের রাজত্ব। সেখানে ছিল শিশু-কিশোরদের সায়েন্স ফিকশন, ভূতের গল্প, কৌতুক এবং ছড়াসহ নানা ধরণের বই।
শিশু চত্বরে হালুম, ইকরি, টুকটুকি, শিকুসহ সিসিমপুরের সব চরিত্রের সঙ্গে আনন্দে মেতে ওঠে তারা।
মেলার কৈশোর তারুণ্যে বই উৎসবে এসে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, আগামী বছর থেকে সিসিমপুরের এই পরিসরটি আরও বাড়ানো হবে, যাতে শিশুরা স্বাচ্ছন্দ্যে আনন্দ করতে পারে। মেলায় সার্বিক বেচা বিক্রি নিয়ে সন্তুুষ্ট প্রকাশকরা।
