Site icon চ্যানেল আই অনলাইন

যেভাবে মুক্তির চেতনার উন্মেষ

সার্বিকভাবে জনযুদ্ধ হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনীর অবদান ব্যাপক। প্রথমে বিদ্রোহ, পরে প্রতিরোধ ও যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণ পরিকল্পনা ও হামলার দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী। সাহসী ভূমিকায় ছিলো ইপিআর ও পুলিশ।

তাদের মুক্তির চেতনার উন্মেষ ও নিমগ্ন দেশপ্রেমের উন্মেষ কীভাবে?

সশস্ত্র বাহিনীর কয়েকজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা জানালেন, নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে যে গৌরবের জয়, যুদ্ধের শুরু থেকেই সেই প্রত্যয় ও বিশ্বাস ছিলো মুক্তিযোদ্ধাদের। মনে প্রাণে তারা ধারণ করতেন স্বাধীনতা। বৈষম্য, পুঞ্জিভূত ক্ষোভ এবং এর সূত্র ধরে বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, পরবর্তীতে ৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে বাংলার মানুষ। আর বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের পর নিজেদের করণীয় ঠিক করে ফেলে সশস্ত্র বাহিনীর বাঙালি অফিসার ও সৈনিকরা।

পুলিশ ও ইপিআরে কর্মরত অনেক বাঙালি অফিসার ও সদস্যও মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে আগে থেকেই তৈরী ছিলেন।

এভাবেই মুক্তি আর স্বাধীনতার চেতনা বুকে নিয়ে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকেন বিভিন্ন বাহিনীর বাঙালি সদস্যরা।

বিস্তারিত ভিডিও রিপোর্টে:

Exit mobile version