মেহেরপুরের ভৈরব নদীর পাড়ে বনায়ন না করায় মাটি ভেঙে গড়িয়ে পড়ছে। এই ভাঙন রোধ করা না গেলে নদীটি আগের মতোই ভরাট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
২০১৬ সালের শেষের দিকে শেষ হয়েছে মেহেরপুরের ভৈরব নদী খননের কাজ। ৭১ কোটি সাড়ে ৬৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৯ কিলোমিটার নদী খনন করা হয়। কিন্তু দুই তীর শাসন ও বনায়ন না করায় আবারো মাটি ভেঙে নদীতে গড়িয়ে পড়ছে। এতে করে নদীটি ভরাট হওয়ার আশঙ্কা করছে জেলাবাসী।
পাড়ে বনায়ন ও মাটি শাসনের কাজ দ্রুত শুরু করার দাবি জানিয়েছেন পরিবেশবাদীরা।
দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৮ কিলোমিটার পুনঃখনন এবং মাটি শাসন ও বনায়ন করার পরিকল্পনার কথা জানান স্থানীয় সংসদ সদস্য।
সময়মতো উদ্যোগ না নিলে ভৈরব নদী ঘিরে যে সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল তা আবার বিপন্ন হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা স্থানীয়দের।