মেধাবী কূটনীতিক ও সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েসের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ।
শ্রদ্ধা জানিয়ে বিশিষ্টজন এবং সহকর্মীরা বলেন, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকেও শিল্প সাহিত্যের অঙ্গনে তার বিচরণ এবং পৃষ্ঠপোষকতা মানুষ অনেকদিন মনে রাখবে।
১১ মার্চ ব্রাজিলের একটি হাসপাতলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মিজারুল কায়েস। সকালে তার মরদেহ আনা হয় দীর্ঘদিনের কর্মস্থল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। জানাযায় অংশ নেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সাবেক ও বর্তমান সচিব এবং সহকর্মীরা।
সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মরদেহ নিয়ে আসা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সংস্কৃতির অকৃত্রিম সুহৃদ মিজারুল কায়েসকে শেষবারের মতো দেখতে আসেন প্রিয় মানুষেরা।

১৯৮২ তে পাবলিক সার্ভিসে যোগদানের পর সরকারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন বেশ কয়েকটি দেশে ৫৭ বছর বয়সী মিজারুল কায়েস।
বাদ আসর গুলশান আজাদ মসজিদে হবে তার দ্বিতীয় নামাজে জানাযা। নিজ গ্রাম কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় তৃতীয় নামাজে জানাযা শেষে মঙ্গলবার বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে মিজারুল কায়েসকে।