রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাফিক সার্জেন্ট মহুয়া হাজংয়ের বাবা মনোরঞ্জন হাজংয়ের পা হারানোর জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার একেএম হাফিজ আখতার।
রোববার ডিএমপির এ মুখপাত্র বলেন, ব্যক্তি পরিচয় নয়, এই মামলা তার আইন নিজস্ব গতিতেই চলবে।
গত ১৬ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী এবং মুজিববর্ষের শপথ পড়াচ্ছিলেন তখন নিজের মোবাইল থেকে তা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাবাকে দেখান ট্রাফিক সার্জেন্ট মহুয়া হাজং। বিজিবির সাবেক এ সদস্য একটি গাড়ির ধাক্কায় আহত হয়ে এখন চিকিৎসাধীন।
গাড়ির ধাক্কায় মনোরঞ্জনের পা হারানোর ঘটনায় শুরুতে মামলা নেয়নি পুলিশ। দুই সপ্তাহ পরে মামলা নিলেও তাতে আসামির নাম বাদ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। আলোচিত এ বিষয়ে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে পুলিশ।

যদিও এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিলো রপ্তানীমুখী পণ্য বিদেশে পাঠানোর পথে খোয়া যাওয়া ও চোরাই পণ্য উদ্ধার বিষয়ে।
সংবাদ সম্মেলনে ৫ জন আটকের কথা জানিয়ে ডিএমপির মুখপাত্র বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ড্রাইভার ও হেলপারদের সহযোগিতায় এ ধরনের অপরাধ ঘটছে।
চোরাই পণ্য অসাধু ব্যবসায়ীরা কিনে আবার বিদেশে রপ্তানি করছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।