ঘূর্ণিঝড় ফণী দুর্বল হয়ে এলেও উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় উপকূলীয় প্রতি জেলায় ১০ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ক্ষতি নিরূপণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ঘূর্ণিঝড় ফণীকে কেন্দ্র করে উপকূলীয় ১৯ জেলার সাড়ে ১২ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসতে পারায় সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি, স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সরকার। ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে সার্বিক চিত্র তুলে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়।
ঘূর্ণিঝড়টি আর ক্ষতিকর ঝড়ের পর্যায়ে নেই।
শিগগিরই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে এই আশাবাদ খাদ্য মন্ত্রী ও ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রীর।
উপকূলীয় ১৯ জেলার সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে আশ্রয় কেন্দ্রে থাকা মানুষকে ঘরে ফেরানো ও ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণ করে রিপোর্ট পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রণালয়।