চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ
ব্রাউজিং
Channelionline.nagad-15.03.24

শিশু সংগঠন

আশা জাগাচ্ছে নতুন কিছু শিশু সংগঠন

বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শিশু সংগঠনগুলোর সেই স্বর্ণালি সময় এখন আর নেই। তবে আশার কথা হচ্ছে, নতুন কিছু শিশু সংগঠন ভিন্ন আঙ্গিকে যাত্রা শুরু করেছে। সাহিত্য-সংস্কৃতির পাশাপাশি শিশুদের আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা, স্বাস্থ্য সচেতনতা এবং নতুন নেতৃত্ব গড়ে তোলাও তাদের লক্ষ্য। কচিকাঁচার মেলা, খেলাঘর আসর, চাঁদের হাট, মুকুল ফৌজ-এসব ঐতিহ্যবাহী শিশু সংগঠনের কার্যক্রম ধীরে ধীরে সীমিত হয়ে আসার পাশাপাশি দেশে এরইমধ্যে নতুন কিছু শিশু সংগঠনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এসব সংগঠনের কিছু বিষয়ভিত্তিক, কেউ সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যকেন্দ্রিক। এরকম একটি…

সংস্কৃতি চর্চা-খেলাধুলা কমায় বাড়ছে শিশুদের অপরাধ প্রবণতা

দেশে শিশু সংগঠনগুলোর কার্যক্রম সীমিত হয়ে পড়ায় আর স্কুলগুলোতে সংস্কৃতি চর্চা-খেলাধুলা কমে যাওয়ায় শিশুদের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। মোবাইল ফোন-ভিডিওগেমস-ফেসবুক তাদের অবসরের সঙ্গী। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এতে তাদের মনের বিকাশ হচ্ছে না, তারা স্বপ্ন দেখতে পারছে না। এসব কারণে তাদের জীবনধারা, নৈতিকতা ও মূল্যবোধে বড় পরিবর্তন ঘটে যাচ্ছে। স্কুল-কলেজে পড়ে এমন কয়েকজন শিক্ষার্থীর কাছে জানতে চেয়েছিলাম অবসরে তারা কী করে। বেশিরভাগেরই উত্তর, তারা মোবাইলে সময় কাটায়। তরুণ প্রজন্ম, এমনকি শিশুদেরও এখন অবসরের প্রধান অনুষঙ্গ…

স্কুলগুলোতে কমছে শিশুর মানসিক বিকাশে সহায়ক কার্যক্রম

দেশের বড় স্কুলগুলোতে একসময় শিশু সংগঠনের শাখা থাকতো। তাছাড়া স্কুলগুলোতে বছরব্যাপী নানা শিক্ষা সহায়ক সাংস্কৃতিক কার্যক্রম হতো। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের শুধু পড়াশোনার ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়ায় স্কুলগুলোতে শিশুদের মানসিক বিকাশে সহায়ক কার্যক্রম খুব একটা নেই। নামকরা-অচেনা সব স্কুলেরই একই অবস্থা। মেয়েদের জন্য দেশের প্রসিদ্ধ একটি স্কুল ভিকারুননিসা নূন স্কুল ও কলেজ। কথা বলেছিলাম এখানকার প্রধান শাখার বিভিন্ন শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। তারা জানায়, এই স্কুলে মাঝেমধ্যে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতা হয়। ওইসব প্রতিযোগিতায়…

আগের মতো নেই আর শিশু সংগঠনগুলো

বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শিশু সংগঠনগুলো ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে। কচিকাঁচার মেলা, খেলাঘর আসর, চাঁদের হাট, মুকুল ফৌজের মতো বড় সংগঠনগুলোর কার্যক্রম এখন খুবই কম। পাড়া-মহল্লাভিত্তিক শিশু সংগঠনগুলোও আর আগের মতো দেখা যায় না। শিশু সংগঠনের প্রসঙ্গ আসলে প্রথমেই যে নামটি চোখের সামনে ভেসে ওঠে, সেটি কচিকাঁচার মেলা। এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ছিলেন সবার শ্রদ্ধেয় রোকনুজ্জামান খান দাদা ভাই। ১৯৯৯ সালে তার মৃত্যুর পর থেকেই কচিকাঁচার মেলার কার্যক্রম ধীরে ধীরে সীমিত হয়ে আসতে থাকে। দেশের প্রতিটি উপজেলায় একসময় এর শাখা থাকলেও এখন প্রতি জেলায়ও শাখা নেই।…