আগামী ১৫ বছরে দেশে একশ অর্থনৈতিক জোনে এক কোটি লোকের কর্মসংস্থান হবে। এসব জোন থেকে বছরে অতিরিক্ত রফতানি আয়ের লক্ষ্য ৪ হাজার কোটি ডলার। ১০০ অর্থনৈতিক জোনের মধ্যে ৫৯টির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলোর মধ্যে বেসরকারী খাতের ৪টি এবং বিদেশী ৫টি অর্থনৈতিক জোন আছে।
লক্ষ্য পূরণের সময়সীমা ১৫ বছর, লক্ষ্য এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান। এজন্য একশ’টি অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে সরকার। উন্নয়ন কাজ চলছে ১০টি অর্থনৈতিক জোনের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ ফেব্রুয়ারি একযোগে এ ১০টি অর্থনৈতিক জোনের ভিত্তি দেবেন। অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এরইমধ্যে ৪টি লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। আগামী ৩ মাসের মধ্যে আরও ২টি অর্থনৈতিক জোনকে লাইসেন্স দেয়া হবে। এছাড়া সাতটি অর্থনৈতিক জোনকে লাইসেন্স দেয়ার কার্যক্রম চলছে।
ফেনী ও মীরসরাই চরাঞ্চলে প্রায় ৩০ হাজার একর জমি পাওয়া গেছে। সেখানে অন্তত ৪০ থেকে ৫০টির মতো অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠা সম্ভব বলে মনে বাংলাদেশ ইকোনোমিক জোনস অথরিটি, বেজার চেয়ারম্যান।
এরইমধ্যে ইকোনোমিক জোন প্রতিষ্ঠায় অবকাঠামোগত উন্নয়নও অনেক এগিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিক এলাকাগুলো প্রতিষ্ঠিত হলে একদিকে যেমন দেশের অর্থনীতি গতি পাবে, তেমনি বেকার সমস্যা থেকেও মুক্ত হবে বাংলাদেশ।