গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরে গড়ে উঠেছে মাটি ছাড়াই কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থার অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত গ্রিন হাউজ। আলো ও তাপ নিয়ন্ত্রিত ওই গ্রিন হাউজে উৎপাদিত বিভিন্ন ফল ও সবজি ইতোমধ্যেই বাজারজাত শুরু হয়েছে।
অন্য যেকোন বিদ্যুৎচালিত প্রযুক্তি নির্ভর শিল্পের মতোই কৃষি এখন ঢুকে যাচ্ছে রুদ্ধ ঘরে। ইউরোপ আমেরিকার দেশগুলোর দেখাদেখি এই গ্রিন হাউজ প্রযুক্তিকে লুফে নেয় বালু আর কাঁকরের রুক্ষ ভূমি, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। শিল্পকারখানার মতো হিসেব করে উৎপাদন আর শতভাগ জৈব প্রযুক্তি ব্যবহারের সুবিধার কথা চিন্তা করেই এই প্রযুক্তি এসে গেছে উর্বর মাটির দেশ বাংলাদেশও।
অপেক্ষাকৃত কম জায়গায় বেশি সংখ্যক গাছ, সমান পরিমাণ পুষ্টিসমৃদ্ধ পানি পৌঁছে যাচ্ছে প্রতিটি শেকড়ে। পোকা ও বালাই দমনে ব্যবহার হচ্ছে জৈব পদ্ধতি। আর দেয়ালের সঙ্গেই রয়েছে এই বিশাল কক্ষের শীতলীকরণ ব্যবস্থা।
উদ্যোক্তারা বলছেন, এই ব্যবস্থাটি গড়ে তোলা হয়েছে শতভাগ বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনের চিন্তা থেকে।
আগামী দিনের এই কৃষির প্রযুক্তি সম্বলিত গ্রিন হাউজ স্থাপন থেকে শুরু করে পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক সহায়তা দিচ্ছে চীন। কিন্তু উদ্যেক্তারা চাইছেন, গ্রিন হাউজ প্রযুক্তি ও উপকরণ আমদানির ক্ষেত্রে আরও সুযোগ আসছে।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: