ভবিষ্যত প্রজন্মকে ভাল রাখতে এবং নিজেরা ভাল থাকতে হলে নীরব ঘাতক শব্দ দূষণকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচিতে এ বিষেয়ে সচেতনতা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্ট নাগরিকরা।
শব্দসচেতনতা সৃষ্টির দুরূহ কাজটি অনেক এগিয়েছে বলে মন্তব্য করেন পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু।
৮০ ডেসিবলের ওপরে শব্দের মাত্রা মানুষকে মানসিক ও শারীরিকভাবে বিপর্যস্ত করে। এ কারণেই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে গত ২২ বছর ধরে আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবস পালন করা হচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তর, প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশন এবং চ্যানেল আইয়ের উদ্যোগে প্রখ্যাত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও সুরের ধারার শিল্পীদের গানে গানে শুরু হয় দিনের কর্মসূচি।
গানের ফাঁকে চলে শব্দসচেতনামূলক আলোচনা। নানা মাধ্যমের শব্দ দূষণে এরই মধ্যে আমাদের শ্রবণক্ষমতা কমে গেছে বলে মন্তব্য করেন আলোচকরা। এ বিষেয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানান বিশেষজ্ঞরা। এছাড়াও চ্যানেল আইয়ে শব্দসচেতনতার ওপর বিশেষ তৃতীয় মাত্রাও প্রচারিত হয়।
ধানমন্ডি বয়েজ স্কুলের পাশে রাস্তার মোড়ে নীরব এলাকাচিহ্নিত সাইনপোস্ট উদ্বোধন করেন বন ও পরিবেশমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী। পরে তারা মানিক মিয়া এভিনিউয়ে শব্দসচেতনতা সমাবেশে যোগ দেন। এবারের শব্দসচেতনতা দিবসের প্রতিপাদ্য- আসুন সবাই শপথ করি, শব্দ দূষণমুক্ত পরিবেশ গড়ি।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: