ব্যবসায়ীদের দাবি উপেক্ষা করে ভ্যাট হার ১৫ শতাংশই রাখছেন অর্থমন্ত্রী। তবে স্বস্তির জায়গাও রাখছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য। ভ্যাটমুক্ত টার্নওভার এবং সবচেয়ে কম হারে ভ্যাট দেন এমন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের টার্নওভারের সীমা দুটোই বাড়ানো হবে।
অর্থমন্ত্রী মনে করছেন, এতে ভ্যাট আওতার বাইরে চলে যাবে কয়েক হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এফবিসিসিআই সভাপতি অবশ্য অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেছেন, তাদের সুপারিশ উপেক্ষিত হলে আইন কার্যকর কঠিন হবে।
আর মোটে ৪দিন, বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আয়-ব্যয়ের হিসাব চূড়ান্ত, কেবল বাজেট বক্তৃতায় শেষ মুহূর্তের কাটা-ছেড়া চলছে। মানুষের মনোযোগ অবশ্য ভ্যাট আইন নিয়ে সরকার এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে টানা-পোড়েনের দিকে। বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত অর্থমন্ত্রী নিজেও, তবে বিশ্বাস ১ জুলাই থেকেই কার্যকর হবে আইনটি।
ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের নব-নির্বাচিত সভাপতি অবশ্য ভ্যাট আইন নিয়ে অর্থমন্ত্রীর মতো অতোটা আশাবাদী হতে পারছেন না।
নতুন ভ্যাট আইনে কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের করযোগ্য বার্ষিক টার্নওভার ৩০ লাখ টাকা হলে তার ভ্যাট দিতে হবে না। ৩০ থেকে ৮০ লাখ হলে তাকে তালিকাভুক্ত হতে হবে। আর করযোগ্য টার্নওভার ৮০ লাখের ওপর হলে তাকে ৩ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হবে।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: