ভারি বর্ষণ এবং বঙ্গোপসাগরের প্রবল জোয়ারের কারণে চট্টগ্রামে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বলছেন, নগরীর ৩৭টি খাল সংস্কার, পরিকল্পিত স্লুইস গেইট নির্মাণ এবং কর্ণফুলি নদীর ক্যাপিটাল ড্রেজিংসহ বড় প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা গেলে জলাবদ্ধতা দূর করা সম্ভব।
গত কয়েকদিনের ভারি বর্ষণ এবং অমাবস্যার প্রবল জোয়ারের কারণে চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদ, সিডিএ, হালিশহর, এক্সেস রোড, চকবাজার, মুরাদপুর, চাক্তাই খাতুনগঞ্জ এবং বাকলিয়াসহ বেশিরভাগ এলাকা কোমর-সমান পানিতে ডুবে যায়। চরম ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।
চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় বেসরকারি মা ও শিশু হাসপাতালে পানি ঢুকে পড়ায় শত শত রোগী ভোগান্তিতে পড়েছেন। হাসপতালের চিকিৎসাসেবা ব্যহত হওয়ার সঙ্গে যন্ত্রপাতি এবং আসবাবপত্রও নষ্ট হচ্ছে।
মঙ্গলবার দায়িত্ব নেয়ার দু’বছর পূর্ণ হওয়ার আগের দিন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বলছেন, জলবদ্ধতা থেকে নগরবাসীকে রক্ষায় বেশ কিছু পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।
আবহাওয়া আফিস জানায়, বঙ্গোপসাগরে সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর কারণে ভারি বর্ষণ হচ্ছে। সোমবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে দু’শ’ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: