চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ
Channelionline.nagad-15.03.24

‘উপ-কমিটিগুলোর ভিত্তি নেই, আগামীতে সহ-সম্পাদক ছাড়া নতুন কমিটি’

শুরু থেকেই বিতর্কে রয়েছে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ হওয়া আওয়ামী লীগের বিভিন্ন উপ-কমিটিগুলো। এরই প্রেক্ষিতে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যেহেতু কমিটিগুলোতে আমার সাক্ষর নেই, এর কোন বৈধতাও নেই।

বিতর্ক দূরে সরাতে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আগামী তিনমাস পর পুনরায় উপ-কমিটিগুলো প্রকাশ করা হবে। সেই সঙ্গে কোন সহ-সম্পাদকের পদ থাকবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।

সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরে বেড়ানো উপ-কমিটিগুলোতে রয়েছে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবাহান গোলাপের সাক্ষর।

এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেছেন, আপনারা যেগুলো দেখেছে, সেগুলো খসড়া মাত্র। এগুলো কেন্দ্রীয় কমিটিতে পাঠানোর জন্য করা হয়েছিলো। সেখানে স্ব-স্ব সম্পাদকরা এগুলো পরীক্ষা করে দেখতেন। কারও বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আছে কিনা। তারপর সেটি পাঠানো হতো দলের সাধারণ সম্পাদকের কাছে। তার সাক্ষর পেলেই কেবল কমিটিগুলো পাশ হতো।

এদিকে পদ বঞ্চিত একাধিক সাবেক ছাত্রনেতার অভিযোগ: বিএনপি, ছাত্রদল এমনকি জামায়াতের ক্যাডারদের ঠাঁই দেয়া হয়েছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত উপ কমিটিতে।

এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের অনুমোদিত উপ-কমিটি দুটি। এরমধ্যে একটি প্রচার ও প্রকাশনা উপ কমিটি এবং অন্যটি ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক উপকমিটি। যাতে দু’জন করে চেয়ারম্যান এবং সদস্য সচিবসহ মোট ৮৪ সদস্য রয়েছেন।